ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ছিল বাংলাদেশের অর্থনীতির ইতিহাসে একটি বিপ্লবের নাম। এ ব্যাংকটি যেমন ছিল প্রবাসীদের হাড় ভাংগা পরিশ্রমের ঘর্মাক্ত টাকা রাখার নিরাপদ স্থান ঠিক তেমনি এ দেশের ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ
বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীদের আস্থার ঠিকানা। এখানে তারা তাদের শত-পরিশ্রমে উপর্জিত অর্থ গচ্ছিত রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে কোন অসুবিধা আছে বলে কখনই কল্পনা করেনি। আজ তাদের সেই নিরাপদ স্থানে ডুকে পড়েছে খেকশিয়াল .......
বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীদের আস্থার ঠিকানা। এখানে তারা তাদের শত-পরিশ্রমে উপর্জিত অর্থ গচ্ছিত রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে কোন অসুবিধা আছে বলে কখনই কল্পনা করেনি। আজ তাদের সেই নিরাপদ স্থানে ডুকে পড়েছে খেকশিয়াল .......
প্রতিষ্ঠার ৪২ বছরে যে ব্যাংক ৩১৮টি শাখার মাধ্যমে সোয়া ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক নিয়ে বাংলাদেশের বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে প্রায় একাই সামাল দিয়েছে, সেই ব্যাংকে আজ ওঁত পেতে আছে এক বিষধর কালনাগ.........
সিডর,আইলা,ঘূর্ণিঝড়, বন্যাসহ বড় বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে যে ব্যাংকটি সবার আগে ছুটে গিয়েছে আপন ভাইয়ের মতো সেই ব্যাংকটির অগ্রযাত্রায় আজ দাড়িয়ে পড়ছে শিবের মূর্তি........
এসকল খেঁকশিয়াল, কালনাগ আর শিবের মূর্তিদের হাত থেকে এ ব্যাংকের গ্রাহকগণ তাদের উপার্জিত অর্থ হেফাজত করতে যে কাজগুলো করতে পারেন...
১। আপনার একাউন্টের সিংহভাগ টাকা তুলে নিতে পারেন।
২। আপনার একাউন্ট বন্ধ করে নিতে পারেন।
৩। আপনার টাকা উত্তোলন করে আল-আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক,শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক,এক্সিম ব্যাংকে পৃথক, পৃথক একাউন্ট করে রাখতে পারেন।
আর এই কাজগুলো যদি আপনি দ্রুত না করেন তাহলে একবার চিন্তা করুন হলমার্ক ক্যালেন্কারি, সোনালি ব্যাংক চুরি কিংবা খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনাগুলো।
সুতরাং আপনার টাকা, আপনার ভাবনা।
No comments:
Post a Comment